ধূলা-বালির ফলে সৃষ্ট এলার্জি
১. সর্দির পাশাপাশি নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া।
২. হাঁচি-কাশির মাত্রা বেড়ে যাওয়া।
৩. চোখে চুলকানি হওয়া কিংবা লাল হওয়া
৪. কাশির সময় বুকে ঘরঘর শব্দ হওয়া এবং শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া।
অ্যালার্জিক রাইনাইটিস
১. সর্দির পাশাপাশি নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া।
২. চোখ ও শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে চুলকানি হওয়া।
৩. হাঁচি বা কাশির হওয়া।
৪. ক্লান্তি অনুভব করা ও পরিপূর্ণ ঘুম না হওয়া।
ত্বকের সৃষ্ট হওয়া এলার্জি
ত্বকের এলার্জির প্রতিক্রিয়া গুলো হল শরীর লাল হওয়া, ফুলে যাওয়ার পাশাপাশি চুলকানি।
একজিমা হওয়া
শরীরের ত্বক শুষ্ক হওয়ার অন্যতম কারন একজিমা। এর প্রভাবে দেহে চুলকানি ও ত্বক ফুলে শক্ত হয়ে পড়ে। কিছু কিছু মানুষে দেহের ত্বক ফুলে সেখান থেকে রস বের হয়ে থাকে। এর মাধ্যমে সংক্রমণ হওয়ার বিষয়টা নিশ্চত হওয়া যায়। বাচ্চাদের শরীরে এটি বেশিরভাগ হতে দেখা যায়। তাছড়াও বড়দের হাত-পায়ে দেখা যায়।
ছুলি বা এনজিয়োডিমা
ত্বক লাল বর্ণ ধারন করে ফুলে যাওয়া ছুলির লক্ষন। ছুলি শরীরে কোন নির্দিষ্ট স্থানে হয় না। এটি দেহের যেকোন স্থানে হয়ে থাকে। এনজিয়োডিমা নামেও এই রোগটি পরিচিত। ত্বকের নিচের স্তরগুলিও এনজিয়োডিমা আক্রান্ত হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি দেখা যায় চোখে, ঠোঁটে কিংবা গালে।
কীট-পতঙ্গ থেকে এলার্জি
পোষ্য এলার্জি এবং ধূলা-বালিজনিত এলার্জি একেবারেই অভিন্ন বলা যায়। কেননা এগুলোর প্রতিক্রিয়া প্রায় এক।
১. বিভিন্ন অঙ্গ (যেমন: মুখ, ঠোঁট ও গলা) ফুলে যাওয়া।
২. শ্বাস গ্রহনে কষ্ট অনুভব হয়।
৩. কীট-পতঙ্গ কামড়ানো স্থানে চুলকানি হওয়া এবং পরে ফোসকা পড়ে যাওয়া।
৪. ব্যক্তির বমির ভাব হওয়া।
খাবার থেকে এলার্জি
খাদ্যের এলার্জি সম্পর্কে আমরা সবাই কম-বেশি জানি। তবে লোভনীয় খাদ্য খাওয়া ত্যাগ করতে না পারায় আমাদের দেহে এলার্জির দেখা দেয়। খাদ্য খাওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে এলার্জির লক্ষন দেখা যায়।
১. শরীর লাল হয়ে ফুলে শক্ত হয়ে যায়।
২. চুলকানি, বমির ভাব এর পাশাপাশি বমি হতে পারে।
৩. নাক বন্ধ হয়ে দম আটকানো ভাব।
৪. জিব্বাহ, গলা ও মুখ ফুলে যাওয়া।
0 Comments